সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভয়ঙ্কর , রোমহর্ষক এবং শ্বাসরুদ্ধকর সব গল্প- ৩

গা শিউরানো জ্যান্ত কবর দেওয়ার ঘটনা অনেক ঘটেছে, জেনে হোক বা না জেনে। একটা সময় ছিল, যখন কাউকে শাস্তি হিসেবে কোনো কফিনে ভরে মাটিতে পুঁতে দেওয়া হতো। তবে সব সময় যে শাস্তির জন্যই জ্যান্ত কবর দেওয়া হতো, তা নয়; কখনো কখনো ভুলে জ্যান্ত মানুষকে মৃত মনে করে কবর দিয়ে দেওয়া হতো। এভাবে কবর দেওয়ার ফলে বেশির ভাগ সময়ই জীবিত মানুষটা মাটির নিচেই দম বন্ধ হয়ে কিংবা খাবারের অভাবে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে মারা পড়ে। মৃত্যুর আগেই যদি ভুলে জ্যান্ত কবর দিয়ে দেওয়া হয়_এই ভয়ে জর্জ ওয়াশিংটন মৃত্যুশয্যায় ভৃত্যদের শপথ করান, তাঁর মৃত্যুর পর ১২ দিন পার না হলে যেন তাঁকে কবর না দেওয়া হয়। ১৮৯০ সালের দিকে অনেক রোগীকেই মৃত মনে করে মর্গে পাঠিয়ে দেওয়ার দৃষ্টান্তও রয়েছে। ♦ দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ১৮৫১ সালে মারা যান ভার্জিনিয়া ম্যাকডোনাল্ড। কিন্তু তাঁকে কবর দিয়ে দেওয়ার পর মায়ের মনে হতে থাকে, তাঁর মেয়ে বুঝি এখনো বেঁচে আছে। ভার্জিনিয়ার কফিনটি তুলে আনার পর দেখা যায়, 'মৃত' ভার্জিনিয়ার হাত দুটি ক্ষতবিক্ষত। কফিনের গায়ে আঁচড়ের ধরন দেখেই অনুমান করা যায়, কতটা চেষ্টা করেছিল সে কফিন থেকে বেরিয়ে আসার। ♦ ১৮৯৬ সালে

ভয়ঙ্কর , রোমহর্ষক এবং শ্বাসরুদ্ধকর সব গল্প- ২

  ১৯৬৪ সালের ২৪ মে। জিম টেম্পপেল্টন ছিলেন উত্তর ইংল্যান্ডের একজন দমকল কর্মী। তার মেয়েকে নিয়ে সলওয়ে ফিরথের তৃণভূমিতে যান কিছু ছবি তুলতে। সলওয়ে ফিরথ ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যকার একটি জলাভূমি। সেদিন কিছুই ঘটে নাই। যদিও তিনি ও তার স্ত্রী সেখানে অস্বাভাবিক পরিবেশ লক্ষ্য করলেন। বাতাসে ছিল এক অস্বাভাবিকতা। ঠিক যেমন ঝড়ের পূর্বে। কিন্তু আকাশ ছিল মেঘমুক্ত পরিষ্কার। এমনকি কাছের গরুগুলোকেও দুর্বল লাগছিল। কিছুদিন পর ছবি প্রসেস করে সংগ্রহ করার সময় স্টুডিও মালিক বলল টেম্পপেল্টনের মেয়ে এলিজাবেথের হাতে ফুল ধরা অবস্থায় একটা সুন্দর ছবি এসেছিল। কিন্তু এক বেরসিক লোক পিছন দিক থেকে হেটে এসে নষ্ট করে দিয়েছে। জিম টেম্পপেল্টন বিস্মিত হলেন। ছবি তোলার সময় ওখানে ধারেকাছে কাউকে তিনি দেখেন নি। কিন্তু সেই ফটোটি দেখে তিনি অবাক এবং হতভম্ব হয়ে গেলেন। সেই ছবিটিতে দেখা গেল একটি রুপালী সাদা জামা- ঠিক নভোচারীদের স্পেস স্যুট পরিহিত এক লোক মেয়েটির মাথার পিছনে ভূমির সাথে কোণ তৈরি করে বাতাসে ভেসে আছে। ঘটনাটি পুলিশের কাছে রিপোর্ট করা হল। বিখ্যাত ফিল্ম প্রস্তুতকারী কোডাক কোম্পানি ঘ

ভয়ঙ্কর , রোমহর্ষক এবং শ্বাসরুদ্ধকর সব গল্প- ১

খ্রিস্টপূর্ব একাদশ শতকে মিসরে আমেনরা (Amanra) নামে এক রাজ কুমারী মারা যান। তাকে যথা নিয়মে মমি করে সমাধিস্থ করা হয়। অনেক বছর পর ঊন বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে তার মমিটি কেনার জন্য চারজন ইংরেজ মিসরে আসেন এবং তারা রাজকুমারী আমেনরার মমিটি ক্রয় করেন। কিন্তু এর জন্য তাদের নিদারুণ দুর্ভাগ্য বরণ করতে হয়। মমিটি কিনে নিয়ে যাওয়ার সময় চারজনের মধ্যে একজন মরুভূমিতে ঝড়ের কবলে পড়ে মারা যান। তারপর ইংল্যান্ডে ফেরার পর তাদের একজন দেখেন তার সব সম্পত্তি কেউ একজন আত্মসাৎ করেছে। অপরজন ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার চাকরি চলে যায়। মমিটির পরবর্তীতে স্থান হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামে। কিন্তু যেই একবার মমিটিকে স্পর্শ করেছে তাকেই কোনও না কোনও দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। এমন কি এক দর্শনার্থী যে কিনা কাপড় দিয়ে মমিটির মুখ পরিষ্কার করেছিল এক সপ্তাহের মধ্যে তার ছেলে মারা যায়। আর একবার এক ফটো সাংবাদিক মমিটির ছবি তুলেছিলেন। ছবিটি ডেভেলপ করে তিনি দেখেন রাজকুমারীর মুখের বদলে এক বীভৎস ও বিকৃত মুখ। সে রাতেই তিনি আত্মহত্যা করেন। এরপর মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষ মমিটির প্রদর্শন বন্ধ করে দেন এবং এটি স্থানান্তরের সিদ্ধা

আপনার মোবাইল কিনার সময় লক্ষ্য করুন (প্রয়োজনীয় টিপস)

আজ আমরা দেখবো কিভাবে আপনি ষ্টোর থেকে একটি মোবাইল ক্রয় করার সময় তার মান পরীক্ষা করে নিতে পারবেন। তবে চলুন শুরু করিঃ ডিসপ্লেঃ আপনি হয়তো আপনার বন্ধু বা অন্য কারো মোবাইলে লক্ষ্য করেছেন যে তাদের অনেকের মোবাইলে হাই রেজুলেসনের ছবি দেখাচ্ছে না? কেন দেখচ্ছে না? উত্তর সিম্পল। কারণ হচ্ছে তাদের ডিসপ্লে ছোট বা সেই পিকচার দেখানোর মতন ক্ষমতা সেই মোবাইলের নেই। এখন আপনি আমাকে বলুন আপনি কি চান যে আপনার মোবাইলে ১৬০০X১২০০ সাইজের একটি পিকচার দেখতে যেয়েই চুল ছিড়তে হয়? অবশ্যই না। যেখানে অন্যরা এতো বড়, বড় সাইজের, রেজুলেসন এর পিকচার দেখে নিচ্ছে সেখানে আপনি কেন না বুঝে মোবাইল কিনে বোকার মতো বসে থাকবেন? তাই ষ্টোর এর মাঝে থাকা কম্পিউটার থেকে হাই রেজুলেসন এর একি পিকচার নামিয়ে তা মোবাইল দিকে দেখুন। যদি পরিষ্কার ভাবে দেখায় তবে পারফেক্ট। অতঃপর লক্ষ্য করুন পিকচারের “রঙ, ব্রাইটনেস” ঠিক আছে কিনা। এবার আপনার মোবাইলের ব্রাউজার বা নোট ওপেন করুন। এবং সেখানে কিছু টাইপ করে দেখুন যে মোবাইলের ফন্ট বা লেখার আকৃতি কিরকম। পরিষ্কার নাকি ঝাপসা? টাচস্ক্রীনঃ জনপ্রিয়তার মাঝে এখন বর্তমানে শীর্ষে আছি টাচ! মানু

আপনি কি কখনও মশা তাড়ানোর গাছপালা ব্যবহার করেছেন ??

আপনি কি কখনও বিস্ময়ে যদি কোনো মশা তাড়ানোর ঔষধ , গাছপালা যে আপনাকে আপনার  বাড়ির চারপাশের মশা থেকে বাচাবে । তেমনি কিছু গাছপালা  ব্যবহার  করতে পারেন ? মশাদের  থেকে    bushes  এবং shrubs উপর  থাকা চাই, গাছপালা আপনি আপনার  বাড়ির আশেপাশে লাগিয়েছেন , তাহলে আজই কিছু মশা তারানোর গাছপালা  লাগান । এসব গাছ পালা লাগান । বাড়ির সৌন্দর্য় সাথে মশার হাত থেকেও বাচবেন । তাই কিচু গাছের নাম ও চিত্র দিলাম । এটা, কিন্তু সবসময় বাস্তবানুগ না যদি আপনি কিছু গাছপালার  মশাদের, আকৃষ্ট এবংএই ক্ষেত্রে এমনকি, তাদের নিরস্ত করা হবে , ব্যবহার করে চিন্তা করতে পারেন. আমার প্রিায়  মশা তাড়ানোর ঔষধ  উদ্ভিদ কিছু Citronella ঘাস, মেন্থল, প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়, এবং Marigolds. ও – এরা সুন্দর ও কার্যকর ।—  Citronella ঘাস— Marigolds —ফুল Citronella ঘাস একটি ক্রান্তীয়  ঘাস  একটি দীর্ঘ  বানর  ঘাস  মত আক্ষায়িত । কিন্তু এটা যে সত্যিই  বড়  মাপের হয় না লম্বায় 4 থেকে 6 ফুট লম্বা হতে পারে . শুধু সৌন্দর্য  না , কিন্তু যদি আপনি মশা তাড়ানোর ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করেন দেকবেন  মোমবাতি মধ্যে তাকিয়

ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস

ভাইরাসঃ ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। কম্পিউটার ভাইরাস বাইরের উৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরিতে প্রবেশ করে এবং গোপনে বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম, তথ্য নষ্ট করা ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল করে দেয়। কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংসকারী হিসেবে নিজেকে (অথার্ৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সেঁটে দিয়ে নিজের অসংখ্য প্রতিরুপ (ডুপলিকেট) তৈরির মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় এবং পর্যায়ক্রমে এর ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তৃতির নিশ্চয়তা বিধান করে। প্রকারান-রে এ সংক্রমিত প্রোগ্রামগুলো ভাইরাসের হয়ে অন্যান্য সুস’ প্রোগ্রামগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সস আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS . অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন।

গাঁজা গাছ দেখেছেন কখনো???

বাংলা নামঃ গাঁজা অন্যান্য স্থানীয় নামঃ গঞ্জিকা,গাঞ্জা, সিদ্ধি, Somango, Marijuana আরও অনেক নাম বিদ্যমান। বৈজ্ঞানিক নামঃ Cannabis sativa গাঁজা একটি গাছের নাম যার বৈজ্ঞানিক নাম Cannabis indica. প্রাচীন কাল থেকে গাঁজা সারা দুনিয়ায় একটি বহুল ব্যবহৃত মাদক। কম মুল্য এবং সহজলভ্যতার কারনে নিম্ন আয়ের নেশাখোরদের মাঝে অত্যন্ত আদরনীয়। গাজা গাছের নির্জাসই মুলত নেশার বস্তু হিসেবে কার্যকর, যার নাম ক্যানাবিনল। ক্যানাবিডিয়ল এবং ক্যানাবিনলিক এসিডও এর কার্যকর উপাদান। দেশে দেশেঃ ভিন্ন ভিন্ন নামে বিভিন্ন দেশে এর বিস্তার। গাঁজা গাছের শীর্ষ পাতা এবং ডাল যা এই উপমহাদেশে গাঁজা নামে পরিচিত একই জিনিস পশ্চিমা দেশ গুলোতে মারিজুয়ানা বা মারিহুয়ানা নামে পরিচিত। গাছের পাতা বা ডালের আঠালো কষ দিয়ে তৈরী এ অঞ্চলের চরস নামের জিনিসটিই পশ্চিমা দেশের হাশিশ। ভাং, সিদ্ধি, পাট্টি, সব্জি, গ্রাস, মাজুন নানা নামে ডাকা হয় এই বিষাক্ত নিষিদ্ধ বস্তুটিকে। কেন নিষিদ্ধ ও কতটা ক্ষতিকর গাজা? এই মাদকটি গ্রহনে- দৃষ্টিভ্রম বাচালতা মাংশপেশীর অনিয়ন্ত্রিত ও অপ্রয়োজনীয় সংকোচন দিকভ্রান্ত হওয়া মাথা ঘুরা ক্ষুধা লাগা গ