১৯৬৪ সালের ২৪ মে। জিম টেম্পপেল্টন ছিলেন উত্তর
ইংল্যান্ডের একজন দমকল কর্মী। তার মেয়েকে নিয়ে সলওয়ে ফিরথের তৃণভূমিতে
যান কিছু ছবি তুলতে। সলওয়ে ফিরথ ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডের মধ্যকার একটি
জলাভূমি। সেদিন কিছুই ঘটে নাই। যদিও তিনি ও তার স্ত্রী সেখানে অস্বাভাবিক
পরিবেশ লক্ষ্য করলেন। বাতাসে ছিল এক অস্বাভাবিকতা। ঠিক যেমন ঝড়ের পূর্বে।
কিন্তু আকাশ ছিল মেঘমুক্ত পরিষ্কার। এমনকি কাছের গরুগুলোকেও দুর্বল লাগছিল।
কিছুদিন পর ছবি প্রসেস করে সংগ্রহ করার সময় স্টুডিও মালিক বলল টেম্পপেল্টনের মেয়ে এলিজাবেথের হাতে ফুল ধরা অবস্থায় একটা সুন্দর ছবি এসেছিল। কিন্তু এক বেরসিক লোক পিছন দিক থেকে হেটে এসে নষ্ট করে দিয়েছে। জিম টেম্পপেল্টন বিস্মিত হলেন। ছবি তোলার সময় ওখানে ধারেকাছে কাউকে তিনি দেখেন নি।
কিন্তু সেই ফটোটি দেখে তিনি অবাক এবং হতভম্ব হয়ে গেলেন। সেই ছবিটিতে দেখা গেল একটি রুপালী সাদা জামা- ঠিক নভোচারীদের স্পেস স্যুট পরিহিত এক লোক মেয়েটির মাথার পিছনে ভূমির সাথে কোণ তৈরি করে বাতাসে ভেসে আছে।
ঘটনাটি পুলিশের কাছে রিপোর্ট করা হল। বিখ্যাত ফিল্ম প্রস্তুতকারী কোডাক কোম্পানি ঘটনাটি তদন্ত করে এবং ব্যর্থ হয়। তারা ঘোষণা দেয় এই রহস্যের সমাধানকারীকে তারা আজীবন ফ্রি ফিল্ম সরবরাহ করা হবে।
এর কয়েক সপ্তাহ পর জিম টেম্পপেল্টনের বাসায় দুইজন রহস্যময় ব্যক্তি আসে। তারা জাগুয়ার গাড়িতে আসেন এবং কালো স্যুট পরা ছিল। তারা একজন আরেকজনকে সংখ্যা দিয়ে সম্বোধন করছিল। তারা জিম টেম্পপেল্টনকে ঐ জায়গাতে নিয়ে যায়। সেখানে তারা সেদিনের আবহাওয়া, পাখিদের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন করল। তারা তাকে স্বীকার করাতে চাপ দিল ঐ লোকটি একজন সাধারণ ব্যাক্তি। এরপর তাকে রেখে চলে গেল। দমকলকর্মীকে ৫ মাইল পায়ে হেটে বাসায় ফিরতে হল।
২০০৮ সালে বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাতকারে তখন ৮৭ বছরের বৃদ্ধ জিম টেম্পপেল্টন বলেন যে এই ঘটনা আগেও ঘটেছিল। ১৯৬০ সালের ১৫ জুলাই দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মারালিঙ্গা গ্রামের কাছে পারমাণবিক বোমা পরীক্ষার সময় ইওএফও এবং একইরকম রুপালী সাদা জামাওয়ালা লোক দেখা যায়।
কিছুদিন পর ছবি প্রসেস করে সংগ্রহ করার সময় স্টুডিও মালিক বলল টেম্পপেল্টনের মেয়ে এলিজাবেথের হাতে ফুল ধরা অবস্থায় একটা সুন্দর ছবি এসেছিল। কিন্তু এক বেরসিক লোক পিছন দিক থেকে হেটে এসে নষ্ট করে দিয়েছে। জিম টেম্পপেল্টন বিস্মিত হলেন। ছবি তোলার সময় ওখানে ধারেকাছে কাউকে তিনি দেখেন নি।
কিন্তু সেই ফটোটি দেখে তিনি অবাক এবং হতভম্ব হয়ে গেলেন। সেই ছবিটিতে দেখা গেল একটি রুপালী সাদা জামা- ঠিক নভোচারীদের স্পেস স্যুট পরিহিত এক লোক মেয়েটির মাথার পিছনে ভূমির সাথে কোণ তৈরি করে বাতাসে ভেসে আছে।
ঘটনাটি পুলিশের কাছে রিপোর্ট করা হল। বিখ্যাত ফিল্ম প্রস্তুতকারী কোডাক কোম্পানি ঘটনাটি তদন্ত করে এবং ব্যর্থ হয়। তারা ঘোষণা দেয় এই রহস্যের সমাধানকারীকে তারা আজীবন ফ্রি ফিল্ম সরবরাহ করা হবে।
এর কয়েক সপ্তাহ পর জিম টেম্পপেল্টনের বাসায় দুইজন রহস্যময় ব্যক্তি আসে। তারা জাগুয়ার গাড়িতে আসেন এবং কালো স্যুট পরা ছিল। তারা একজন আরেকজনকে সংখ্যা দিয়ে সম্বোধন করছিল। তারা জিম টেম্পপেল্টনকে ঐ জায়গাতে নিয়ে যায়। সেখানে তারা সেদিনের আবহাওয়া, পাখিদের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন করল। তারা তাকে স্বীকার করাতে চাপ দিল ঐ লোকটি একজন সাধারণ ব্যাক্তি। এরপর তাকে রেখে চলে গেল। দমকলকর্মীকে ৫ মাইল পায়ে হেটে বাসায় ফিরতে হল।
২০০৮ সালে বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাতকারে তখন ৮৭ বছরের বৃদ্ধ জিম টেম্পপেল্টন বলেন যে এই ঘটনা আগেও ঘটেছিল। ১৯৬০ সালের ১৫ জুলাই দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মারালিঙ্গা গ্রামের কাছে পারমাণবিক বোমা পরীক্ষার সময় ইওএফও এবং একইরকম রুপালী সাদা জামাওয়ালা লোক দেখা যায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন