সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভয়ঙ্কর , রোমহর্ষক এবং শ্বাসরুদ্ধকর সব গল্প- ৫

প্যারিসের ক্যাটাকম্ব জাদুঘর টি মূল শহরের মাটির নিচে একটি টানেল আকারে গড়ে তোলা। প্রায় ষাট লাখ মানব কংকাল দিয়ে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শোনা যায়,মৃতদের আত্মা নাকি এই টানেলে প্রায়ই দৃশ্যমান হয়। কেউ কেউ নেদারল্যান্ডের অ্যানাফ্রাঙ্ক জাদুঘরকেও ভূতুড়ে বলে আখ্যা দেয়।কারণ অনেকে নাকি একটি বালিকাকে জানালার পাশে নিশ্চল হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছে।   দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন থেকে১৬৪১ সালে ক্যাপ্টেন হেনড্রিক ভ্যান ডার ডেকেন তার জাহাজ নিয়ে বের হন। তার ইচ্ছা ছিল সমগ্র বিশ্ব ভ্রমণকরে আবারও তার প্রিয় দেশে প্রত্যাবর্তন করা।কিন্তু তার জাহাজ আর কোনদিন ফেরেনি,ভয়াল সমুদ্র হয়ত তা গ্রাস করেছে। আজও নাকি গভীর সমুদ্রে একটি নাবিক শূন্য ভূতুড়ে জাহাজের দেখা মেলে।লোকে এর নাম দিয়েছে দ্য ফ্লাইং ডাচম্যান। কেপ টাউনের অধিকাংশ ভবনগুলো ১৬৬৬ থেকে ১৬৭৯-এর মধ্যে নির্মিত।এদের মধ্যে অন্যতম হল ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়ান কোম্পানী দ্বারা নির্মিত গুড হোপ ক্যাসল। মূলত এটি নির্মিত হয়েছিল বন্দীশালা হিসেবে ব্যবহারের জন্য। ১৭২৯ সালের এপ্রিল মাসে গভর্নর পিটার গিসবার্থ ভ্যান নুয়েড সাতজন সৈনিককে কারাদণ্ড দেন এবং তাদের

ভয়ঙ্কর , রোমহর্ষক এবং শ্বাসরুদ্ধকর সব গল্প- ৪

খ্রিস্টের জন্মেরও শত শত বছর আগে মিশরে গড়ে উঠেছিল এক অসাধারণ সভ্যতা। যেখানে তারা গড়ে তুলেছিল সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন রহস্যমন্ডিত পিরামিড। এটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে সবচেয়ে প্রাচীন হলেও সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে একমাত্র পিরামিডই এখনো পৃথিবীর বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে। যার কাঠামো আধুনিক বিজ্ঞানের সকল শাখায়ই খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আর্কিটেকচারাল হিসাবে এ ধরনের কাঠামো সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রতিরোধক এবং স্থায়ী হয়ে থাকে। এটা খুবই সম্প্রতি দেখা গেছে যে পিরাপিড আসলে একট রেশনাল স্ট্রাকচার। পিরামিডের গঠনশৈলীর প্রভাব সারা পৃথিবী ব্যাপী। পৃথিবীর সকল প্রান্তেই পিরামিডের আদলে বহুস্থাপনা স্থাপন করা হয়েছে। একবার ভাবুনতো, উপরের চিত্রের মানুষগুলোর তুলনায় তীর চিহ্ন নির্দেশিত বড় বড় পাথরগুলো কিভাবে এত উপরে তোলা হয়েছিল। অনেক পদ্ধতি থাকতে পারে কিন্তু আমরা কোন সময়ের কথা আলোচানা করছি তা একবার ভাবতে হবে। এখন থেকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে আমাদের মুহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.) মৃত্যুবরণ করেন। তারও প্রায় ৬০০ বছর আগে জিশু-খ্রিস্ট জন্মগ্রহণ করে। আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় তারও প্রা

**রহস্যঘেরা টাইটানিক, (পড়ে দেখুন)**

ইতিহাসের সবচেয়ে বিশাল এবং বিলাসবহুল জাহাজ হিসেবে টাইটানিকের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। ১৯১২ সালে জাহাজটি আশ্চর্যজনকভাবে ডুবে গেলেও আজ পর্যন্ত একে ঘিরে মানুষের আগ্রহ এতটুকু কমেনি। টাইটানিক জাহাজের পূর্ণনাম RMS TITANIC (RMS-Royel Mail Ship)। এটি ছিল ব্রিটিশ শিপিং কোম্পানি হোয়াইট স্টার লাইনের মালিকানাধীন। এটি তৈরি করা হয় ইউনাইটেড কিংডম-এর বেলফাস্টের হারল্যান্ড ওলফ্ শিপইয়ার্ডে। জন পিয়ারপন্ট মরগান নামক একজন আমেরিকান ধনকুবের এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেন্টাইল মেরিন কোং-এর অর্থায়নে ১৯০৯ সালের ৩১ মার্চ সর্বপ্রথম টাইটানিকের নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং তখনকার প্রায় ৭.৫ মিলিয়ন (বর্তমান প্রায় ১৬৫ মিলিয়ন) ডলার ব্যয়ে এর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয় ৩১ মার্চ ১৯১২ সালে। এর দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৮৮২ ফুট দুই ইঞ্চি (প্রায় ২৬৯.১ মিটার) এবং প্রস্থ ছিল প্রায় ৯২ ফিট (২৮ মিটার)। এ জাহাজটির ওজন ছিল প্রায় ৪৬ হাজার ৩২৮ লং টন। পানি থেকে জাহাজটির ডেকের উচ্চতা ছিল ৫৯ ফুট (১৮ মিটার)। এ জাহাজটি একই সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ হাজার ৫৪৭ জন প্যাসেঞ্জার ও ক্রু বহন করতে পারত। ব্যয়বহুল এবং চাকচিক্যের দিক থেকে তখনকার সব জ

পৃথিবীর দশ আকর্ষণীয় ও ব্যয় বহুল বাড়ি!!

আমাদের পৃথিবীতে যে কত ধরনের মানুষ আছে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। কেউ টাকার অভাবে খেতে পায় না আবার কারো টাকা কোথায় কিভাবে উড়াবে তা খুজে পায় না। আজ  আমি সেরকম  কিছু মানুষের  সৃষ্টির  কথা বলব। আমারা যারা বাংলাদেশে বসবাস  করি তাদের অনেকই  সীমিত  আয়ে চলতে হয় তারা থাকে ভাড়া করা কিংবা জাদের  অবস্থা ভালো তাদের হয়ত  নিজের বাড়ি আছে। আজ  আমি আপনাদের সাথে পৃথিবীর দশ আকর্ষণীয় ও ব্যয় বহুল  বাড়ির  সাথে পরিচয়  করে দিব। তাহলে শুরু করা যাক 1. Antilla: এই বাড়িটি হল  পৃথিবীর সবচেয়ে দামী বাড়ি। বাড়িটি অবস্থিত  ভারতে আর বাড়িটি যার  সে হল  বর্তমানে পৃথিবীর  অন্যতম  শীর্ষ  ধনী বাক্তি। তার নাম হল মুকেশ আম্বানি। এই বাড়ির মূল্য ১ বিলিয়ন  ডলার , বাড়িটির  ভিতরে আছে ২৭ টি ফ্লোর । আর  আছে একটি হেল্‌থ  ক্লাব , একটি গ্যারাজ  যার  ধারন  ক্ষমতা প্রায়  ১৫০ টি গাড়ি। শুনে অবাক  হওয়ারে কথা । আর অবাক হওার বিষয়  এই  লোকের  নিজেরি ১৬৮ টি গাড়ি আছে( শুনে ভয় পাওায়া আর  আপসোস  হওয়ার মত)। বাড়িটির  বাহির  নির্মিত হয়েছে গ্লাস  দিয়ে আর  উচ্চতা ৫৭০ ফিট। 2. William Randolph Hearst’s