সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জ্বীন হাজির ও বশীভূত করার একটি সহজ ও নিরাপদ নিয়ম [দুর্বল চিত্তের লোকেরা চেষ্টা করবেন না]

জ্বীন হাজিরের বেশ কিছু নিয়ম প্রচলিত আছে।  সবচেয়ে কার্যকর ও নিরাপদ নিয়মটি আমি নিচে দিচ্ছি। এই নিয়ম দ্বারা আপনি কাঙ্খিত কোন জ্বীন হাজির করতে পারবেন। এই জ্বীন দ্বারা আপনি যে কোন কাজ করাতে সক্ষম হবেন। তার আগে আপনাকে জ্বীন সম্পর্কে জানতে হবে। জ্বীন হচ্ছে আগুনের তৈরী একটা অশরীরি সত্বা। এরা লোকচক্ষুর অন্তরালে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। এমনকি যার বশীভূত তার কাছেও লুকায়িত থাকতে পারে। এরা তার প্রভুর সব ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে সদা প্রস্তুত থাকে। এরা কোন ৩টা ইচ্ছা নয়। অসংখ্য ইচ্ছা পূরণে প্রস্তুত। এই বিশেষ নিয়মকে আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে ৩টা পদক্ষেপে বিভক্ত করে দিলামঃ ১। আমলটি অবশ্যই পূর্ণিমার রাতে রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে করতে হবে। ২। এই আমলটির জন্য ৪টা জিনিস প্রয়োজন হবেঃ ক.আয়না খ.কালো লিপস্টিক বা কালো কঠিন পদার্থ যা দিয়ে আয়নায় কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই লেখা যায়। গ.সাদা, কালো ও লাল রঙের মোম। ঘ.আংটি বা তাবিজ; যার মাঝে জ্বীনটিকে বশ করে রাখবেন। ৩। কাজ শুরু করার সময় আপনার এমন একটি রুমে অবস্থান করতে হবে যে, রুমটি নির্জন ও সুন্দর। আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হাতেলের নাগালে রাখতে হবে। *মোম

বিশ্বের আলোচিত কিছু ভৌতিক এলাকা

ভূত! খুব পরিচিত একটি বিষয় বই পড়ুয়াদের কাছে। অন্তত আমরা একটা ভূতের গল্প পড়িনি এমনটা হওয়া খুবই অস্বাভাবিক। বিষয়টাই এমন যে ছেলে থেকে বুড়ো সব সময়ই সব বয়সের কাছে ভূতের গল্প বেশ সমাদৃত এবং জনপ্রিয়। ভূত যেমন নিত্যদিনের বিনোদনে পরিণত হচ্ছে ঠিক তেমনি ভূতুড়ে এলাকার প্রচারও যেন দিন দিন বেড়ে চলছে। যেমন ধরা যাক, সিঙ্গাপুরের পশ্চিমের একটি প্রসিদ্ধ ভূতুড়ে স্থান আছে। জায়গাটা বুকিত তিমাহ রোডের পাশে অবস্থিত পুরাতন ফোর্ড মোটর ফ্যাক্টরি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী সেনাবাহিনী এই ফ্যাক্টরিটা তাদের সদর দফতর হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে। মূলত: যুদ্ধাহত শত্রুসেনা বা প্রতিপক্ষের চর বা বন্দীদের এখানে ধরে এনে নির্যাতন এবং বন্দী করে রাখা হত। যুদ্ধ শেষ হলেও স্থানীয় লোকজন বলাবলি শুরু করল যে প্রায়শই তারা মৃতপ্রায় বা নির্যাতিত মানুষদের অস্পষ্ট আর্তনাদ শুনতে পায় ফ্যাক্টরির ভেতর থেকে। এর কিছুদিন পর একটি চাকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টরিতে তাদের কাজ শুরু করে, কিন্তু মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে কোন কারণ না দেখিয়েই তারা ফ্যাক্টরিটি ছেড়ে চলে যায়। ধারণা করা হয় যে, জাপানি সৈনিকদের হত্যা করা মানুষগুলোর ভূত

হয়তো আপনিও কারো জীবন বাঁচাতে পারবেন

  STROKE স্ট্রোকঃ মনে রাখুন শব্দটির প্রথম ৩টি অক্ষরঃ S, T ,R আমার বন্ধু আমাকে এই ছবিটি পাঠিয়েছে এবং আমাকে এই কথাগুলো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য উৎসাহ যুগিয়েছে। আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো। একটি সত্যি গল্পঃ একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না। সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন। মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকত