সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

জ্বীন হাজির ও বশীভূত করার একটি সহজ ও নিরাপদ নিয়ম [দুর্বল চিত্তের লোকেরা চেষ্টা করবেন না]

জ্বীন হাজিরের বেশ কিছু নিয়ম প্রচলিত আছে।  সবচেয়ে কার্যকর ও নিরাপদ নিয়মটি আমি নিচে দিচ্ছি। এই নিয়ম দ্বারা আপনি কাঙ্খিত কোন জ্বীন হাজির করতে পারবেন। এই জ্বীন দ্বারা আপনি যে কোন কাজ করাতে সক্ষম হবেন। তার আগে আপনাকে জ্বীন সম্পর্কে জানতে হবে। জ্বীন হচ্ছে আগুনের তৈরী একটা অশরীরি সত্বা। এরা লোকচক্ষুর অন্তরালে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। এমনকি যার বশীভূত তার কাছেও লুকায়িত থাকতে পারে। এরা তার প্রভুর সব ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে সদা প্রস্তুত থাকে। এরা কোন ৩টা ইচ্ছা নয়। অসংখ্য ইচ্ছা পূরণে প্রস্তুত। এই বিশেষ নিয়মকে আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে ৩টা পদক্ষেপে বিভক্ত করে দিলামঃ

১। আমলটি অবশ্যই পূর্ণিমার রাতে রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে করতে হবে।


২। এই আমলটির জন্য ৪টা জিনিস প্রয়োজন হবেঃ


ক.আয়না
খ.কালো লিপস্টিক বা কালো কঠিন পদার্থ যা দিয়ে আয়নায় কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই লেখা যায়।
গ.সাদা, কালো ও লাল রঙের মোম।
ঘ.আংটি বা তাবিজ; যার মাঝে জ্বীনটিকে বশ করে রাখবেন।

৩। কাজ শুরু করার সময় আপনার এমন একটি রুমে অবস্থান করতে হবে যে, রুমটি নির্জন ও সুন্দর। আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হাতেলের নাগালে রাখতে হবে।


*মোমগুলো ৬ ইঞ্চি অন্তর অন্তর সাদাঃলালঃকালো ভাবে সোজা লাইন করে দাড় করাতে হবে।


*এবার আদেশের স্বরে নিম্নোক্ত শব্দগুলো ৩বার পাঠ করতে হবেঃ

"আল্লাহ শাহ্-ফিইম শোয়ে-কামিইর"

*এবার মোমবাতিগুলো ধরান। সাদাঃকালোঃলাল এই ভাবে পর্যায়ক্রমে ধরান।


*এবার আপনি যে নির্দিষ্ট জ্বীনকে হাজির করবেন তার পালা। আয়নার কেন্দ্রে যথেষ্ট পরিষ্কার ভাবে লিখুনঃ Ali Allah hamal Jinni


* এবার পুরুষ জ্বীন হাজির করতে চাইলেঃ Muschna

অথবা মহিলা জ্বীনের জন্যে Vamir লিখুন।

* এবার লিখুন Shamal Al-Amari


* এবার Closun ontei লিখে লেখা শেষ করুন।


* এখন আপনি জ্বীনের উপস্থিতি অনুভব করতে পারেন। না করলেও সমস্যা নেই। এবার আদেশ করুনঃ

"আমি আশা করছি আপনি এই আংটি/তাবিজে বাঁধা হবেন, যা আপনাকে উপহার দিচ্ছি। আপনাকে আমার কিছু জীবনী শক্তির বিনিময়ে আমরণ সেবা দেবার অনুরোধ করছি।"

* এবার আপনাকে ২ মিনিট একটি ধ্যান করতে হবে। চিন্তা করতে হবে যে আপনার জীবনী শক্তি আংটি বা তাবিজে যাচ্ছে যাতে আপনি জ্বীনটিকে বশ করতে পারেন।


* এখন তিনবার বলুনঃ ইন-তিইয়েন আল্লাহ্ ক্লু-মন।


এবার আপনার কাজ শেষ।। জ্বীনটির সাথে ফ্রী হওয়ার আগে সে আপনার বিশ্বস্ততার একাধিক পরীক্ষা করতে পারে। তার সাথে যোগাযোগ করতে আপনি আপনার দুর্বল হাতে একটি কলম নিয়ে খালি কাগজের এক পাশে রেখে চোখ বন্ধ করে লিখে উত্তর দিতে আদেশ করে প্রশ্ন করুন। এবার কলমটি আস্তে আস্তে চালান। কী লিখছেন বুঝতে চেষ্টা করবেন না। লেখা শেষে চোখ খুলুন। আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।।


[বি.দ্রঃ কোন প্রকার ক্ষতির জন্য লেখক দায়ী নন। নিজে সাহস অর্জন করে আমল করবেন। দূর্বল চিত্তের লোকেরা চেষ্টা করা থেকে দূরে থাকবেন।]

মন্তব্যসমূহ

  1. এটি একটি বিদেশি ফরমুলা যা আপনি নকল করেছেন। এই পদ্ধতি দেওয়ার আগে একবার কি ভেবেছেন যে কালো বা লাল রংয়ের মোম তাও আবারো গন্ধ ছাড়া।, সেটা কি বাংলাদেশে পাওয়া যাবে?

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস

ভাইরাসঃ ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। কম্পিউটার ভাইরাস বাইরের উৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরিতে প্রবেশ করে এবং গোপনে বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম, তথ্য নষ্ট করা ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল করে দেয়। কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংসকারী হিসেবে নিজেকে (অথার্ৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সেঁটে দিয়ে নিজের অসংখ্য প্রতিরুপ (ডুপলিকেট) তৈরির মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় এবং পর্যায়ক্রমে এর ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তৃতির নিশ্চয়তা বিধান করে। প্রকারান-রে এ সংক্রমিত প্রোগ্রামগুলো ভাইরাসের হয়ে অন্যান্য সুস’ প্রোগ্রামগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সস আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS . অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন। ...

jokes(daily update) 7

Jokes 1 এক লোক গেছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আনতে। তাকে দেখানো হলো জেব্রা ক্রসিংয়ের ছবি,গিয়ারবক্স, রোড সাইন এগুলো। সে বলল- কিছুই চিনি না। পরিদর্শক বললেন, 'তোমার তো বেসিক জ্ঞ্যানই নাই, লাইসেন্স দেয়া হবে না।' লোকটা একটা ছবি বের করে বলল, 'এনারা আমাকে পাঠিয়েছেন।' পরিদর্শক বলল, 'এনাদের কে চেনো?' লোকটি বলল, 'চিনিঃ একজন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আরেকজন প্রাক্তন অর্থ মন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত।' পরিদর্শক লিখে দিলেন, 'লাইসেন্স দেয়া যেতে পারে। মন্ত্রী বলেছেন গরু ছাগল চিনলে লাইসেন্স দেয়া যাবে। আবেদনকারীর এই যোগ্যতা প্রমানিত হয়েছে।' Jokes 2 ১৯৯৫ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন যায় রে ২য় বন্ধু :জানি না । মনে হয় মাসে একবার ২০০০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কেন গেল রে ...২য় বন্ধু :মনে হয় ট্রান্সফরমার পাল্টাইতাছে ২০১০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন আসবে ? ২য় বন্ধু :আমাদের এলাকায় গেলে তোদের এলাকায় আসবে ২০১৪ ১ম বন্ধু : শুনলাম আজ নাকি কারেন্ট আসবে ? ২য় বন্ধু :না রে ,সব ভুয়া খবর । আজকে রাজশাহীর দিন ,কালকে খুলনা ,এরপর ঢাকা ২০২১ ১ম বন্ধু :দোস্ত আগেকার দিনে বলে কারেন্ট আসত ২য...