কর্মব্যস্ত নাগরিক জীবনে শান্তির ঘুম যেন আজকাল কল্পনার বিষয়। কিন্তু আসলেই কি তাই? মোটেও না।
আমাদের জীবন যাপনে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে দিতে পারে গভীর ঘুম। ঘুম ভালো না হলে সারাদিনই তার প্রভাব পড়ে শরীর এবং কাজের উপর।
আসুন জেনে নিই শান্তিতে গভীর ঘুমের প্রস্তুতির জন্য কি কি করা যেতে পারে:
* বাইরে থেকে ফিরে গোসল সেরে নিন। সারা দিনের কান্তি এক নিমিষে চলে যাবে।
* এক গ্লাস গরম দুধ খান।
* ঘুমোতে যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ আগে টিভি, কম্পিউটার বন্ধ করুন।
* পরের দিনের কাজের পরিকল্পনা আগেই করে ফেলুন, টেনশনে ঘুম নষ্ট হবে না।
* বিছানায় যাওয়ার অনেক আগেই রাতের খাবার খেয়ে নিন।
* চেষ্টা করুন দুশ্চিন্তা না করার ।
* শোবার ঘরটি অযথা একগাদা জিনিস দিয়ে ভরে রাখবেন না।
* রাত ১০টা / ১১টার মধ্যেই ঘুমোতে যান। এ সময় বিছানায় গেলে ভালো ঘুম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
* পারলে সন্ধ্যার পরই চা-কফি খাওয়া বন্ধ করে দিন।
* সফট্ মিউজিক শুনুন।
* শোবার ঘরে বেশি আলো ঢুকে যেন ঘুমে ব্যাঘাত না ঘটায় না নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে ভারি পর্দা ব্যবহার করুন।
আর চিন্তা কেন? আজ থেকেই চেষ্টা শুরু করুন ।
আমাদের জীবন যাপনে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে দিতে পারে গভীর ঘুম। ঘুম ভালো না হলে সারাদিনই তার প্রভাব পড়ে শরীর এবং কাজের উপর।
আসুন জেনে নিই শান্তিতে গভীর ঘুমের প্রস্তুতির জন্য কি কি করা যেতে পারে:
* বাইরে থেকে ফিরে গোসল সেরে নিন। সারা দিনের কান্তি এক নিমিষে চলে যাবে।
* এক গ্লাস গরম দুধ খান।
* ঘুমোতে যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ আগে টিভি, কম্পিউটার বন্ধ করুন।
* পরের দিনের কাজের পরিকল্পনা আগেই করে ফেলুন, টেনশনে ঘুম নষ্ট হবে না।
* বিছানায় যাওয়ার অনেক আগেই রাতের খাবার খেয়ে নিন।
* চেষ্টা করুন দুশ্চিন্তা না করার ।
* শোবার ঘরটি অযথা একগাদা জিনিস দিয়ে ভরে রাখবেন না।
* রাত ১০টা / ১১টার মধ্যেই ঘুমোতে যান। এ সময় বিছানায় গেলে ভালো ঘুম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
* পারলে সন্ধ্যার পরই চা-কফি খাওয়া বন্ধ করে দিন।
* সফট্ মিউজিক শুনুন।
* শোবার ঘরে বেশি আলো ঢুকে যেন ঘুমে ব্যাঘাত না ঘটায় না নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে ভারি পর্দা ব্যবহার করুন।
আর চিন্তা কেন? আজ থেকেই চেষ্টা শুরু করুন ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন