কেউ বললো না আমরা তোমার বউ!!
সুমন সাহেবের স্ত্রী মারা গেলো। ভদ্রলোক খুব কাঁদছে। পাশের বাড়ির এক দাড়োয়ান এসে সান্ত্বনা দিচ্ছে - কাঁদবেন না ভাই। কেঁদে আর কী হবে। মানুষতো আর চিরদিন বেঁচে থাকে না।
সুমন সাহেব বললো: ভাই রে, যখন আমার মা মারা গেলো, তখন আশেপাশের বয়স্ক মহিলা প্রতিবেশীরা এসে বললো, কেঁদো না, তোমার মা নেই তো কি হয়েছে আজ থেকে আমরাই তোমার মা।
যখন আমার বোন মারা গেলো, তখন আশেপাশের মধ্যবয়স্ক মহিলারা এসে সান্ত্বনা দিয়ে বললো, কেঁদো না, তোমার বোন নেই তো কি হয়েছে, আজ থেকে আমরা তোমার বোন।
কিন্তু আমার বৌ মারা যাবার পর কেউ তো ওরকম সান্ত্বনা দিতে এলো না।
সুমন সাহেব বললো: ভাই রে, যখন আমার মা মারা গেলো, তখন আশেপাশের বয়স্ক মহিলা প্রতিবেশীরা এসে বললো, কেঁদো না, তোমার মা নেই তো কি হয়েছে আজ থেকে আমরাই তোমার মা।
যখন আমার বোন মারা গেলো, তখন আশেপাশের মধ্যবয়স্ক মহিলারা এসে সান্ত্বনা দিয়ে বললো, কেঁদো না, তোমার বোন নেই তো কি হয়েছে, আজ থেকে আমরা তোমার বোন।
কিন্তু আমার বৌ মারা যাবার পর কেউ তো ওরকম সান্ত্বনা দিতে এলো না।
এক লোকের বিয়ে হলো ঘটক মারফত। ছেলে নোয়াখাইল্যা হুজুর আর মেয়ে বরিশাইল্যা বনেদি বাড়ীর!!!
নোয়াখাইল্যা হুজুর প্রতিদিন সকালে অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ। তার নতুন এতে বউ বিরক্ত।
বউঃ- আপনি কি এটা ইচ্ছা করেই করেন নাকি?
হুজুরঃ- ইচ্ছা করে আবার করা যায় বিবি?
বউঃ- কি জানি। তবে আপনার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখেন কমাতে পারেন কিনা।
পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে।
বউ বিরক্ত হয়ে বললঃ
আপনি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন তাতে কদিন পর কিন্তু বায়ুর সাথে আপনার নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।
হুজুরঃ- বিবি তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো?
একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে হুজুর।
তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না।
উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি।
নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল।
এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে।
চুপ করে নেমে এলো।
রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে।
কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার।
বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা।
আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে হুজুর।
এসেই বলে
- ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে বায়ু ছাড়া ঠিক না ।
আজকে সকালে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার।
বউঃ- তাই নাকি?
হুজুরঃ- তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।
নোয়াখাইল্যা হুজুর প্রতিদিন সকালে অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ। তার নতুন এতে বউ বিরক্ত।
বউঃ- আপনি কি এটা ইচ্ছা করেই করেন নাকি?
হুজুরঃ- ইচ্ছা করে আবার করা যায় বিবি?
বউঃ- কি জানি। তবে আপনার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখেন কমাতে পারেন কিনা।
পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে।
বউ বিরক্ত হয়ে বললঃ
আপনি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন তাতে কদিন পর কিন্তু বায়ুর সাথে আপনার নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।
হুজুরঃ- বিবি তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো?
একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে হুজুর।
তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না।
উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি।
নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল।
এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে।
চুপ করে নেমে এলো।
রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে।
কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার।
বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা।
আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে হুজুর।
এসেই বলে
- ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে বায়ু ছাড়া ঠিক না ।
আজকে সকালে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার।
বউঃ- তাই নাকি?
হুজুরঃ- তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।
এক লোক পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল। হঠাত করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ আসলো,
“মিয়া ভাই কেমন আছেন?”...
লোকটি অবাক হয়ে বলল, “হ্যাঁ আমি ভাল আছি”...
আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”...
সে চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, “এইতো ভাই কমোড-এ বসে আছি”..।
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, “আমি কি আসতে পারি?”...
লোকটি ঘাবড়ে গেল এবং বলল, “না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”...
আবার কণ্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই আমি আপনাকে ৫ মিনিট পর আবার ফোন দিচ্ছি, কোন গাধার-বাচ্চা জানি আবার সব কথার উত্তর দিয়া আমার লগে ফাইজলামি করতাছে...
“মিয়া ভাই কেমন আছেন?”...
লোকটি অবাক হয়ে বলল, “হ্যাঁ আমি ভাল আছি”...
আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”...
সে চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, “এইতো ভাই কমোড-এ বসে আছি”..।
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, “আমি কি আসতে পারি?”...
লোকটি ঘাবড়ে গেল এবং বলল, “না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”...
আবার কণ্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই আমি আপনাকে ৫ মিনিট পর আবার ফোন দিচ্ছি, কোন গাধার-বাচ্চা জানি আবার সব কথার উত্তর দিয়া আমার লগে ফাইজলামি করতাছে...
very nice...
উত্তরমুছুনvalo lagsea na . natun kesu cai . ta holea valo lagbea .
উত্তরমুছুনI like it. I lov you
উত্তরমুছুন