সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

jokes (daily update) 6

কেউ বললো না আমরা তোমার বউ!!
সুমন সাহেবের স্ত্রী মারা গেলো। ভদ্রলোক খুব কাঁদছে। পাশের বাড়ির এক দাড়োয়ান এসে সান্ত্বনা দিচ্ছে - কাঁদবেন না ভাই। কেঁদে আর কী হবে। মানুষতো আর চিরদিন বেঁচে থাকে না।

সুমন সাহেব বললো: ভাই রে, যখন আমার মা মারা গেলো, তখন আশেপাশের বয়স্ক মহিলা প্রতিবেশীরা এসে বললো, কেঁদো না, তোমার মা নেই তো কি হয়েছে আজ থেকে আমরাই তোমার মা।

যখন আমার বোন মারা গেলো, তখন আশেপাশের মধ্যবয়স্ক মহিলারা এসে সান্ত্বনা দিয়ে বললো, কেঁদো না, তোমার বোন নেই তো কি হয়েছে, আজ থেকে আমরা তোমার বোন।

কিন্তু আমার বৌ মারা যাবার পর কেউ তো ওরকম সান্ত্বনা দিতে এলো না।
 
নোয়াখাইল্যা হুজুরের বরিশাইল্যা বউ!!
এক লোকের বিয়ে হলো ঘটক মারফত। ছেলে নোয়াখাইল্যা হুজুর আর মেয়ে বরিশাইল্যা বনেদি বাড়ীর!!!

নোয়াখাইল্যা হুজুর প্রতিদিন সকালে অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ। তার নতুন এতে বউ বিরক্ত।

বউঃ- আপনি কি এটা ইচ্ছা করেই করেন নাকি?
হুজুরঃ- ইচ্ছা করে আবার করা যায় বিবি?
বউঃ- কি জানি। তবে আপনার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখেন কমাতে পারেন কিনা।

পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে।

বউ বিরক্ত হয়ে বললঃ
আপনি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন তাতে কদিন পর কিন্তু বায়ুর সাথে আপনার নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।
হুজুরঃ- বিবি তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো?

একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে হুজুর।
তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না।
উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি।
নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল।
এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে।

চুপ করে নেমে এলো।

রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে।

কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার।
বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা।
আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে হুজুর।

এসেই বলে
- ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে বায়ু ছাড়া ঠিক না ।
আজকে সকালে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার।

বউঃ- তাই নাকি?
হুজুরঃ- তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।
 
পাবলিক টয়লেটে
এক লোক পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল। হঠাত করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ আসলো,
“মিয়া ভাই কেমন আছেন?”...

লোকটি অবাক হয়ে বলল, “হ্যাঁ আমি ভাল আছি”...


আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”...


সে চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, “এইতো ভাই কমোড-এ বসে আছি”..।


পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল, “আমি কি আসতে পারি?”...


লোকটি ঘাবড়ে গেল এবং বলল, “না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”...


আবার কণ্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই আমি আপনাকে ৫ মিনিট পর আবার ফোন দিচ্ছি, কোন গাধার-বাচ্চা জানি আবার সব কথার উত্তর দিয়া আমার লগে ফাইজলামি করতাছে...

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস

ভাইরাসঃ ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। কম্পিউটার ভাইরাস বাইরের উৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরিতে প্রবেশ করে এবং গোপনে বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম, তথ্য নষ্ট করা ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল করে দেয়। কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংসকারী হিসেবে নিজেকে (অথার্ৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সেঁটে দিয়ে নিজের অসংখ্য প্রতিরুপ (ডুপলিকেট) তৈরির মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় এবং পর্যায়ক্রমে এর ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তৃতির নিশ্চয়তা বিধান করে। প্রকারান-রে এ সংক্রমিত প্রোগ্রামগুলো ভাইরাসের হয়ে অন্যান্য সুস’ প্রোগ্রামগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সস আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS . অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন। ...

jokes(daily update) 7

Jokes 1 এক লোক গেছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আনতে। তাকে দেখানো হলো জেব্রা ক্রসিংয়ের ছবি,গিয়ারবক্স, রোড সাইন এগুলো। সে বলল- কিছুই চিনি না। পরিদর্শক বললেন, 'তোমার তো বেসিক জ্ঞ্যানই নাই, লাইসেন্স দেয়া হবে না।' লোকটা একটা ছবি বের করে বলল, 'এনারা আমাকে পাঠিয়েছেন।' পরিদর্শক বলল, 'এনাদের কে চেনো?' লোকটি বলল, 'চিনিঃ একজন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আরেকজন প্রাক্তন অর্থ মন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত।' পরিদর্শক লিখে দিলেন, 'লাইসেন্স দেয়া যেতে পারে। মন্ত্রী বলেছেন গরু ছাগল চিনলে লাইসেন্স দেয়া যাবে। আবেদনকারীর এই যোগ্যতা প্রমানিত হয়েছে।' Jokes 2 ১৯৯৫ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন যায় রে ২য় বন্ধু :জানি না । মনে হয় মাসে একবার ২০০০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কেন গেল রে ...২য় বন্ধু :মনে হয় ট্রান্সফরমার পাল্টাইতাছে ২০১০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন আসবে ? ২য় বন্ধু :আমাদের এলাকায় গেলে তোদের এলাকায় আসবে ২০১৪ ১ম বন্ধু : শুনলাম আজ নাকি কারেন্ট আসবে ? ২য় বন্ধু :না রে ,সব ভুয়া খবর । আজকে রাজশাহীর দিন ,কালকে খুলনা ,এরপর ঢাকা ২০২১ ১ম বন্ধু :দোস্ত আগেকার দিনে বলে কারেন্ট আসত ২য...