সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

All-In-One সিক্যুরিটি সল্যুশন: আজীবনের জন্য নতুন ESET Smart Security 5 Full Version!!! Virus এবার পালাবি কোথায়???

কেমন আছেন সবাই? আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো এমন একটি অ্যান্টিভাইরাস, যার কোন বিকল্প শুধুমাত্র আমার কাছেই না, হয়তো এই দুনিয়াতেই নাই। কথাটা এতো জোর দিয়ে বলার কারন হচ্ছে, আমি আসলেই এর প্রেমে অনেকদিন হাবুডুবু খাচ্ছি। কারন কম্পিউটারের Configuration খুব ভালো না হলে Kaspersky, Norton, Bit Difender ইত্যাদি সব নামকরা অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করার পর হয়তো কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত থাকে কিন্তু আপনার সাধের কম্পিউটারটি এক অ্যান্টিভাইরাসের চাপেই "গা্ড়ি চলে না, চলে না, চলে না রে" অবস্থায় পড়ে যায়। কম্পিউটারই যদি স্লো করে মেজাজটাই যদি বিলা করে দেয়, কি লাভ এইসব অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করে? ফেলে দিন এইসব মাথা আর কম্পিউটার দুই-ই Hang করা প্রো্ডাক্ট।  ডাউনলোড করে নিন Eset Smart Security 5 এবং ব্যবহার করা শুরু করুন। ১০০% আপনার কম্পিউটার "গা্ড়ি চলে না, চলে না, চলে না রে" এই গান ভুলে যাবে চিরদিনের জন্য এবং শুরু করবে এই গানটি "You Are My Chamak Challo".কেন ব্যবহার করবেন Eset Smart Security 5? কারন, এটি অন্য সকল অ্যান্টিভাইরাস বা অন্য যে কোন Security Suite থেকে এটি ওজনে একেবারেই হালকা। এটি পিসিকে স্লো তো করেই না, সিস্টেম রিসোর্স ব্যবহার করে খুবই কম। কিন্তু আপনার কম্পিউটারটিকে Virus, Spyware, Malware, Rootkit ইত্যাদি থেকে সুরক্ষিত রাখতে অতুলনীয়। প্যারেন্টাল কন্ট্রোল, ক্লাউড পাওয়ার্ড ইঞ্জিন, গেমার মোড,  উন্নত এ্যান্টিভাইরাস, এ্যান্টিস্প্যাম ব্লকিং, বর্ধিত মিডিয়া কন্ট্রোল, কুইক স্টার্ট আপ, স্মার্ট ফায়ারওয়াল সহ কি নেই এইটাতে!!! যাক অনেক বকবক করে ফেললাম, এবার কাজের কথায় আসি।
১. প্রথমে এটি ডাউলোড করে নিন এই মিডিয়াফায়ার লিঙ্ক থেকে। ৬৪ বিটের উইন্ডোজের জন্য ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।
২. Extract করে নিন।
৩. Extract করার পর  ess_nt32_enu.exe ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন।


৪. I accept the terms in the License Agreement সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

৫. Typical সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

৬. I agree to participate in ESET ThreatSense.Net চেক বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন।

৭. Enable detection of potentially unwanted applications সিলেক্ট করে Next করুন।

৮. Install বাটনে ক্লিক করুন।

৯. Finish বাটনে ক্লিক করুন।

১০. প্রোগ্রামটি রান করুন এবং Activate Later বাটনে ক্লিক করুন।
১১. কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন Safe Mode এ। (বি:দ্র: কম্পিউটার Safe Mode এ Start করার জন্য আপনার কম্পিউটারটি Restart হওয়ার সময় BIOS information Screen থেকে অদৃশ্য হওয়ার সাথে সাথে এবং Windows logo চলে আসার আগেই কী-বোর্ডের F8 বাটনটি চাপ দিয়ে Safe Mode সিলেক্ট করুন। কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন।)
১২. কম্পিউটার Safe Mode এ  Start হওয়ার পর ESET.PureFix.V2b.exe file টি Run করুন।


১৩. Enable বাটনে ক্লিক করুন।
১৪. কিছুক্ষন পর Confirmation Message পাওয়ার কম্পিউটারটি Normal Mode Restart করুন। ব্যস কাজ শেষ। এবার অ্যান্টিভাইরাসটি আপডেট করে নিন। এবার ব্যবহার করা শুরু করুন নিশ্চিন্তে।
টিউনটি উপকারে আসলে অবশ্যই মন্তব্য করবেন বলে আশা করি। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস

ভাইরাসঃ ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। কম্পিউটার ভাইরাস বাইরের উৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরিতে প্রবেশ করে এবং গোপনে বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম, তথ্য নষ্ট করা ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল করে দেয়। কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংসকারী হিসেবে নিজেকে (অথার্ৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সেঁটে দিয়ে নিজের অসংখ্য প্রতিরুপ (ডুপলিকেট) তৈরির মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় এবং পর্যায়ক্রমে এর ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তৃতির নিশ্চয়তা বিধান করে। প্রকারান-রে এ সংক্রমিত প্রোগ্রামগুলো ভাইরাসের হয়ে অন্যান্য সুস’ প্রোগ্রামগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সস আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS . অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন। ...

jokes(daily update) 7

Jokes 1 এক লোক গেছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আনতে। তাকে দেখানো হলো জেব্রা ক্রসিংয়ের ছবি,গিয়ারবক্স, রোড সাইন এগুলো। সে বলল- কিছুই চিনি না। পরিদর্শক বললেন, 'তোমার তো বেসিক জ্ঞ্যানই নাই, লাইসেন্স দেয়া হবে না।' লোকটা একটা ছবি বের করে বলল, 'এনারা আমাকে পাঠিয়েছেন।' পরিদর্শক বলল, 'এনাদের কে চেনো?' লোকটি বলল, 'চিনিঃ একজন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আরেকজন প্রাক্তন অর্থ মন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত।' পরিদর্শক লিখে দিলেন, 'লাইসেন্স দেয়া যেতে পারে। মন্ত্রী বলেছেন গরু ছাগল চিনলে লাইসেন্স দেয়া যাবে। আবেদনকারীর এই যোগ্যতা প্রমানিত হয়েছে।' Jokes 2 ১৯৯৫ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন যায় রে ২য় বন্ধু :জানি না । মনে হয় মাসে একবার ২০০০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কেন গেল রে ...২য় বন্ধু :মনে হয় ট্রান্সফরমার পাল্টাইতাছে ২০১০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন আসবে ? ২য় বন্ধু :আমাদের এলাকায় গেলে তোদের এলাকায় আসবে ২০১৪ ১ম বন্ধু : শুনলাম আজ নাকি কারেন্ট আসবে ? ২য় বন্ধু :না রে ,সব ভুয়া খবর । আজকে রাজশাহীর দিন ,কালকে খুলনা ,এরপর ঢাকা ২০২১ ১ম বন্ধু :দোস্ত আগেকার দিনে বলে কারেন্ট আসত ২য...