সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

দেখে নিন যে সকল কারণে আপনার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হতে পারে!



ফেসবুকের মাধ্যমে প্রতিদিন সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করছেন বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। শত শত বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগ করে চলেছেন প্রতিনিয়ত। একদিন ফেসবুকে না ঢুকলে ভালো লাগে না। তবে আশঙ্কার বিষয় হলো ফেসবুক যেকোনো সময় বিনা নোটিশে আপনার এই শখের একাউন্টটি বন্ধ করে দিতে পারে। আর তাই আমাদের সবারই সতর্ক থাকা উচিত এবং জানা থাকা উচিত কি কারণে ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হতে পারে।

পর্নোগ্রাফি : এটি ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার একটি অন্যতম প্রধান কারণ। আপনার ফেসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও আপনি যদি এই ধরনের কোনো ছবি বা ভিডিও ব্যবহার করেন, তাহলে ফেসবুক আপনার একাউন্ট বন্ধ করবে কোনো এবিউজ রিপোর্ট অথবা নোটিশ ছাড়াই।

ভাষার অপব্যবহার : স্টাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদানের সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করলে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে। এতে একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

ভুয়া প্রোফাইল : আপনি যদি আপনার নিজের নামের বদলে কোনো সেলিব্রেটি অথবা অন্য কারও নাম ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার একাউন্ট বন্ধ করা হবে খুব তাড়াতাড়ি।

হুমকি দেওয়া : কাউকে হুমকি দেওয়ার জন্য কখনই আপনার ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করবেন না। এমনকি মজা করার জন্য হলেও না। ফেসবুক এই বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে নেয় এবং খুব দ্রুত একাউন্ট সাসপেন্ড করে দেয়।

স্প্যামিং করা : শুধু ফেইসবুক নয়, পুরা ইন্টারনেট জগৎ এটিকে ঘৃণা করে। আপনার পণ্য বা ওয়েবসাইট প্রোমোট করার জন্য ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার না করাই ভালো। তবে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত এটি করা যেতে পারে যেটি স্প্যামিংয়ের পর্যায়ে পড়ে না।

অতিরিক্ত বন্ধু রিকোয়েস্ট : প্রতিদিন ২০টির বেশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবেন না। যত কম হয় ততই ভালো। ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার এটি আরেকটি অন্যতম কারণ।

অনেক গ্রুপে জয়েন করা : খুব বেশি গ্রুপে জয়েন না করাই ভালো। ফেসবুক এটি ভালো চোখে দেখে না। আর গ্রুপগুলো থেকে ম্যাসেজ এসে আপনার ইনবক্স ভর্তি হয়ে যাবে প্রতিদিন।


অতিরিক্ত ম্যাসেজ : আপনি যদি আপনার বন্ধুদের ওয়াল অথবা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন, তাহলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর একই ম্যাসেজ বারবার দিতে চাইলে সেখানে কিছুটা পরিবর্তন করে দিন। না হলে ফেসবুক এটি স্প্যাম হিসেবে ধরবে। ফেসবুক ব্যবহারের সময় এই বিষয়গুলোর দিকে একটু খেয়াল রাখলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার কোনো আশঙ্কা থাকবে না। আর ফেসবুক ব্যবহারও হয়ে উঠবে মজার ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

Some factors for where to save money

There are several options for where to save your money for retirement. Here are some suggestions from financial experts:   Roth IRA: While you can't withdraw your earnings from a Roth until age 59, you can withdraw your contributions. If you contribute $6,000 to your Roth each year from age 20 to 45, your total contributions would be $150,000. But if you earned an 8% annual return, your Roth would be worth nearly $440,000 when you hit early retirement .   Taxable brokerage account: If you plan to retire five or more years before age 59, your next best place to put retirement money away may be a taxable brokerage account. You'll have to pay taxes on your contributions and growth, but you'll be able to use the money at any time without penalty. Plus, in most years, you'll get a much better return for your money than in a savings account or CD . Need  save money for Freedom   High-yield savings accounts: While some of your money should be in the st...

নখ পর্যবেক্ষণ করে নিরূপণ করুন আপনার স্বাস্থ্য

সুস্থ্য থাকতে কে না চায় ? সুস্থ্য থাকার জন্য নিজের শরীরের প্রতি যত্ন নেয়াটা একান্ত জরুরী। আর এ জন্য মাঝে মাঝেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত মেডিকেল চেক আপের জন্য। কিন্তু দুঃখের বিষয় রোগ না হলে বেশির ভাগ মানুষই ডাক্তারের কাছে যান না, নিছক অর্থ নষ্ট হবে মনে করে। আবার অনেকে আলসেমী করেও চেক আপ করান না, আর অনেকেতো সময়ই পান না ব্যস্ততার জন্য। তবে যে কারণেই চেক আপ করা বিরত থাকুন না কেন, যারা চেক আপ করাতে পারছেন না, হোক সেটা সময়ের অভাবে বা অন্য কোনো কারণে, তারা খুব সহজেই কোনো কোনো রোগের ব্যাপারে নিজের নিজের চেক আপ নিজেই করতে পারেন। এ কাজটি করা যায় আপনার নখ দেখে। কি, অবাক হচ্ছেন ? বন্ধুরা, অবাক হওয়ার কিছু নেই। মানুষের শরীরের বিভিন্ন রোগের পরিপ্রেক্ষিতে তার হাত বা পায়ের নখের আচরণ বিভিন্ন রকম আচরন করে থাকে, অর্থাৎ, বিভিন্ন রোগের প্রভাব নখেও পড়ে যা দেখে আপনি ঐ রোগ সম্পর্কে সচেতন হতে পারেন। ফ্কােশ নখঃ কােরা কােরা নেখর অগ্রভাগ মাত্রাতিরিক্ত ফ্কােশ হেয় থােক। এ ধরনের নখ শরীরের নিম্নলিখিত সমস্যাগুলোর লক্ষনগুলো প্রকাশ করে থাকে। * রক্তসলপতা * কনজাস্টিভ হার্ট ফেইল্যুর * যকৃত বা লিভার...