সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

jokes(daily update) 7

Jokes 1

এক লোক গেছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আনতে। তাকে দেখানো হলো জেব্রা ক্রসিংয়ের ছবি,গিয়ারবক্স, রোড সাইন এগুলো।
সে বলল- কিছুই চিনি না।
পরিদর্শক বললেন, 'তোমার তো বেসিক জ্ঞ্যানই নাই, লাইসেন্স দেয়া হবে না।'
লোকটা একটা ছবি বের করে বলল, 'এনারা আমাকে পাঠিয়েছেন।'
পরিদর্শক বলল, 'এনাদের কে চেনো?'
লোকটি বলল, 'চিনিঃ একজন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আরেকজন প্রাক্তন অর্থ মন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত।'
পরিদর্শক লিখে দিলেন, 'লাইসেন্স দেয়া যেতে পারে। মন্ত্রী বলেছেন গরু ছাগল চিনলে লাইসেন্স দেয়া যাবে। আবেদনকারীর এই যোগ্যতা প্রমানিত হয়েছে।'


Jokes 2

১৯৯৫
১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন যায় রে
২য় বন্ধু :জানি না । মনে হয় মাসে একবার
২০০০
১ম বন্ধু :কারেন্ট কেন গেল রে
...২য় বন্ধু :মনে হয় ট্রান্সফরমার পাল্টাইতাছে
২০১০
১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন আসবে ?
২য় বন্ধু :আমাদের এলাকায় গেলে তোদের এলাকায় আসবে
২০১৪
১ম বন্ধু : শুনলাম আজ নাকি কারেন্ট আসবে ?
২য় বন্ধু :না রে ,সব ভুয়া খবর । আজকে রাজশাহীর দিন ,কালকে খুলনা ,এরপর ঢাকা
২০২১
১ম বন্ধু :দোস্ত আগেকার দিনে বলে কারেন্ট আসত
২য় বন্ধু :প্যাঁচাল না পাইরা এখন ঘুমা । কারেন্ট বলতে কিছু নাই । এইগুলান রূপকথার গল্প ...


Jokes 3

এক আমেরিকান, এক জাপানী ও এক বাংলাদেশী জাহাজে করে এক জায়গায় যাচ্ছিলো। হঠাৎ আমেরিকান ভদ্রলোক অনেকগুলি ডলার পানিতে ফেলে দিল, তখন বাংলাদেশী ভদ্রলোক বলল "আপনি ডলার গুলি ফেলে দিলেন কেন?" তখন তিনি উত্তর দিলেন "আমেরিকাতে অনেক ডলার আছে, এটাতো কিছুইনা।" কিছুক্ষণ পর জাপানী ভদ্রলোক তার ক্যামেরাটি পানিতে ফেলে দিলেন। তখন বাংলাদেশী ভদ্রলোক বলল "আপনি ক্যামেরাটি ফেলে দিলেন কেন?" তখন তিনি উত্তর দিলেন "জাপানে অনেক ক্যামেরা আছে, এটাতো কিছুই না।" তারপর বাংলাদেশী লোকটি একটি বাচ্চা কে পানিতে ফেলে দিলেন। তখন বাকি দুই জন অবাক হয়ে মানুষ ফেলে দেবার কারন সম্পর্কে জানতে চাইলে উত্তর দিলেন "বাংলাদেশে মানুষের কোন অভাব নাই, দুই-একটা পড়লেও কিছু হয় না।" (সাধারনত কৌতুক এখানেই শেষ হয়। কিন্তু এটা এখানেই শেষ নয়।)


তারা জাহাজ থেকে নেমে আসলে কিছুক্ষন পর লক্ষ করল যে ছেলেটিকে বাংলাদেশী লোকটি ফেলে দিয়েছিল সে সমুদ্র হতে উঠে এসে বাংলাদেশী ভদ্রলোকটিকে বলছে "আব্বা ডলার গুলা তো পাইসি কিন্তু ক্যামেরা তো পাইলাম না।" 

                                      



মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস

ভাইরাসঃ ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। কম্পিউটার ভাইরাস বাইরের উৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরিতে প্রবেশ করে এবং গোপনে বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম, তথ্য নষ্ট করা ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল করে দেয়। কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংসকারী হিসেবে নিজেকে (অথার্ৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সেঁটে দিয়ে নিজের অসংখ্য প্রতিরুপ (ডুপলিকেট) তৈরির মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় এবং পর্যায়ক্রমে এর ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তৃতির নিশ্চয়তা বিধান করে। প্রকারান-রে এ সংক্রমিত প্রোগ্রামগুলো ভাইরাসের হয়ে অন্যান্য সুস’ প্রোগ্রামগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সস আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS . অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন।