সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

এখনই আপনার মোবাইলে ২০০টাকা ফ্লেক্সি পান একদম ফ্রীতে!

ভাবছেন আমি চাপা ছাড়ছি? মিথ্যা বলে নিজের লাভ করার চেষ্টা করছি? যারা এরকম ভাবছেন তাদের প্রতি অনুরোধ পুরো লেখাটা পড়ুন, বুঝুন, তারপর দেখুন আসলেই টাকা দিচ্ছে নাকি দিচ্ছে না!
আমি আপনাদের বলতে যাচ্ছি একটা ফেসবুকের এপলিকেশন সম্পর্কে। এই লিংক এ ক্লিক করলে পৌছে যাবেন ফেসবুক এপসটির পেজে।
1 এখনই আপনার মোবাইলে ২০০টাকা ফ্লেক্সি পান একদম ফ্রীতে!
এবার আপনার ফেসবুক একাউন্ট দিয়ে লগইন করুন। সাথে সাথে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
2 এখনই আপনার মোবাইলে ২০০টাকা ফ্লেক্সি পান একদম ফ্রীতে!
ভয় পাবেন আপনার রিকোয়েস্ট ছাড়া ওরা কোনো তথ্য অন্যদের শেয়ার করবে না। Allow চাপুন। তারপর নিচের ছবির মত রেজিস্ট্রেশান পেজ আসবে।
3 এখনই আপনার মোবাইলে ২০০টাকা ফ্লেক্সি পান একদম ফ্রীতে!
এখানে একটা জিনিস করতে হয় তানাহলে আপনাকে বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটরদের নাম দেখাবে না। Country তে ক্লিক করে অন্য যেকোনো দেশের নামে ক্লিক করুন এবার আবার বাংলাদেশে ক্লিক করুন। তারপর আপনার মোবাইল অপারেটর সিলেক্ট করুন। আমি গ্রামীনফোনে টাকা পেয়েছি। তবে আপনারা অন্যগুলো ট্রাই করে জানাতে পারেন।
ব্যাস রেজিস্টার চাপার সাথে সাথে আপনার একাউন্ট তৈরী হয়ে গেল। এবং আপনাকে ৫০ পয়েন্ট দেয়া হয়েছে ঠিক নিচের ছবির মত।
4 এখনই আপনার মোবাইলে ২০০টাকা ফ্লেক্সি পান একদম ফ্রীতে!
এখন আপনি উপরের ছবির মত Validate Now এ ক্নিক করে আপনার মোবাইল ভেরিফেকেশান করে নিন(আপনার মোবাইলে মেসেজ আসবে ওতে একটা নাম্বার থাকবে ঐটা বসালেই কাজ শেষ)। এর কারনে আপনাকে দেয়া হবে আরও ৫০ পয়েন্ট। এবার ইমেইল নটিফিকেশান এপ্লাই করুন তারপর আপনার ইমেইল থেকে Validate Link এ ক্লিক করুন(এক্ষেত্রে আপনি আপনার অন্য যেকোনো মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে পারেন)। এই ইমেইল নটিফিকেশান চালু করার জন্য পাচ্ছেন আরও ৫০ পয়েন্ট মোটমাট ১৫০ পয়েন্ট। নিচের ছবিটা একটু দেখুন
5 এখনই আপনার মোবাইলে ২০০টাকা ফ্লেক্সি পান একদম ফ্রীতে!
প্রথম দুইটা প্রিমিয়াম মেমবারদের জন্য এবং তৃতীয়টা থেকে সাধারনদের জন্য। যদিও সাধারনভাবে দুইবার পে আউট করার সাথে সাথে আপনি অটো বিনামূল্যে প্রিমিয়াম হয়ে যাবেন। দেখতে পাচ্ছেন ২০০ টাকা পেআউট করার জন্য আমাদের লাগবে ৩৫০ পয়েন্ট মানে আরও ২০০ পয়েন্ট। আপনি যদি আপনার ইনভাইটেশানে একজনকে ঢুকাতে পারেন(যদিও আমি নিজের নিজের আন্ডারে ঢুকেছিলাম) আপনি পাবেন ২০ পয়েন্ট অর্থাৎ ২০০ পয়েন্ট করতে আপনাকে ১০জনকে ঢুকাতে হবে। বর্তমান সময়ে সকলেরই ফ্রেন্ড লিস্টে মোটামুটি ৩০০ বন্ধু থেকে থাকে। তাই যদি আপনি আপনার ওয়াল এ লিংক পেস্ট করে এই অফার সম্পর্কে বলেন তবে কিছুক্ষনেই দেখবেন ২০ জনের মত হয়ে যাবে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

Some factors for where to save money

There are several options for where to save your money for retirement. Here are some suggestions from financial experts:   Roth IRA: While you can't withdraw your earnings from a Roth until age 59, you can withdraw your contributions. If you contribute $6,000 to your Roth each year from age 20 to 45, your total contributions would be $150,000. But if you earned an 8% annual return, your Roth would be worth nearly $440,000 when you hit early retirement .   Taxable brokerage account: If you plan to retire five or more years before age 59, your next best place to put retirement money away may be a taxable brokerage account. You'll have to pay taxes on your contributions and growth, but you'll be able to use the money at any time without penalty. Plus, in most years, you'll get a much better return for your money than in a savings account or CD . Need  save money for Freedom   High-yield savings accounts: While some of your money should be in the st...

জ্বীন হাজির ও বশীভূত করার একটি সহজ ও নিরাপদ নিয়ম [দুর্বল চিত্তের লোকেরা চেষ্টা করবেন না]

জ্বীন হাজিরের বেশ কিছু নিয়ম প্রচলিত আছে।  সবচেয়ে কার্যকর ও নিরাপদ নিয়মটি আমি নিচে দিচ্ছি। এই নিয়ম দ্বারা আপনি কাঙ্খিত কোন জ্বীন হাজির করতে পারবেন। এই জ্বীন দ্বারা আপনি যে কোন কাজ করাতে সক্ষম হবেন। তার আগে আপনাকে জ্বীন সম্পর্কে জানতে হবে। জ্বীন হচ্ছে আগুনের তৈরী একটা অশরীরি সত্বা। এরা লোকচক্ষুর অন্তরালে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। এমনকি যার বশীভূত তার কাছেও লুকায়িত থাকতে পারে। এরা তার প্রভুর সব ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে সদা প্রস্তুত থাকে। এরা কোন ৩টা ইচ্ছা নয়। অসংখ্য ইচ্ছা পূরণে প্রস্তুত। এই বিশেষ নিয়মকে আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে ৩টা পদক্ষেপে বিভক্ত করে দিলামঃ ১। আমলটি অবশ্যই পূর্ণিমার রাতে রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে করতে হবে। ২। এই আমলটির জন্য ৪টা জিনিস প্রয়োজন হবেঃ ক.আয়না খ.কালো লিপস্টিক বা কালো কঠিন পদার্থ যা দিয়ে আয়নায় কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই লেখা যায়। গ.সাদা, কালো ও লাল রঙের মোম। ঘ.আংটি বা তাবিজ; যার মাঝে জ্বীনটিকে বশ করে রাখবেন। ৩। কাজ শুরু করার সময় আপনার এমন একটি রুমে অবস্থান করতে হবে যে, রুমটি নির্জন ও সুন্দর। আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হাতেলের নাগালে রাখতে হবে। ...