সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

কিভাবে বুঝবেন আপনার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত


  • টাস্ক ম্যানেজার ডিজ্যাবল হয়ে থাকলে-এটি বুঝার জন্য  Ctrl+Alt+Del চাপ দিন কিংবা টাস্কবার এ মাউস রেখে ডান বাটন চাপ দিন। টাস্ক ম্যানেজার উইন্ডোটি না আসলে অথবা টাস্ক ম্যানেজার অপশনটি যদি নিষ্ক্রিয় থাকে তবে বুঝবেন কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
  • রেজিস্ট্রি এডিটর নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে- এটি বুঝার জন্য স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার দিন। যদি রেজিস্ট্রি এডিটর উইন্ডোটি না আসে তাহলে বুঝতে হবে সেটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
  • কম্যান্ড প্রমট নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে- এটি বুঝার জন্য রান এ গিয়ে cmd লিখে এন্টার দিন। যদি cmd উইন্ডোটি না আসে তাহলে বুঝতে হবে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
  • স্টার্ট মেনুতে সার্চ অপশন না থাকলে।
  • কোন প্রোগ্রাম চালু নেই অথবা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম চালু নেই কিন্তু সিপিইউ এর ব্যবহার ৫% এর উপর দেখালে- এটি বুঝার জন্য Ctrl+Alt+Del চেপে পারফরমেন্স ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার উইন্ডোটির একেবারে নিচে স্ট্যাটাস বারে লক্ষ করুন।
  • কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ অথবা পেনড্রাইভে ডাবল ক্লিক করার পর ওপেন না হলে।
  • কম্পিউটারের ড্রাইভে অথবা পেনড্রাইভে ডান মাউস ক্লিক করলে ওপেন অপশনটি দ্বিতীয় অবস্থানে দেখালে কিংবা প্রথম অপশনটি ভিন্ন ভাষায় দেখালে।
  • কম্পিউটার যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।
  • কম্পিউটার যদি থেমে থেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট নেয়। তবে কম্পিউটার অন্যান্য কারনে যেমন উইন্ডোজের সিস্টেম ফাইল মিসিং হলে, লো ভোল্টেজ থাকলে রিস্টার্ট হতে পারে।
  • খুব বেশি প্রোগ্রাম ইন্সটল নেই অথচ কম্পিউটার ওপেন ও শাটডাউন হতে দীর্ঘ সময় লাগলে।
  • কম্পিউটারে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করলে, বন্ধ করলে বা অন্য কোন কম্যান্ড দিলে তা এক্সিকিউট হতে বেশি সময় নিলে।
  • ফোল্ডার অপশন না থাকলে- এটি বুঝার জন্য মাই কম্পিউটার ওপেন করে টুলস মেনুতে গিয়ে ফোল্ডার অপশনটি লক্ষ করুন। এটি না থাকলে।
  • Hidden files & folders অপশনটি না থাকলে কিংবা কাজ না করলে। এটি দেখার জন্য মাই কম্পিউটার ওপেন করে টুলস মেনুতে গিয়ে ফোল্ডার অপশন এ ক্লিক করুন। এবার View ট্যাবে ক্লিক করে Show hidden files & folders এ ক্লিক করে ওকে করুন। এই ফাংশনটি কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য অপশনটিতে আবার আসুন। যদি পূর্বের মত Do not show hidden files & folders অপশনটিতে টিক চিহ্ন থাকে তাহলে বুঝবেন এটি ভাইরাসে আক্রান্ত।
  • কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময় C:\windows কিংবা C:\my documents উইন্ডোসহ ওপেন হলে।
  • তেমন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটল নেই কিন্তু সি ড্রাইভের স্পেস যদি ফুল বা পূর্ণ দেখায়।
  • অল্পতে কম্পিউটার ঘন ঘন Hang হলে।
  • কোন মেসেজ যদি নির্দিষ্ট কোন এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে বলে।
  • কোন ওয়েবসাইটে যেতে গিয়ে অন্য ওয়েবসাইট এ চলে গেলে।
  • উইন্ডোজ ট্রে নোটিফিকেশন এরিয়াতে কোন এরর মেসেজ বার বার দেখালে।
  • এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ইন্সটল হতে না দিলে, এন্টিভাইরাস কাজ না করলে, নিষ্ক্রিয় থাকলে কিংবা এন্টিভাইরাসটি নতুন করে রিস্টার্ট করতে না দিলে।
  • ডেস্কটপে কোন নতুন আইকন দেখলে যা আপনি রাখেননি কিংবা ইন্সটল করা প্রগ্রামের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
  • কেউ কোন ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করেনি অথচ আপনি তা খুজে পাচ্ছেন না, আবার ডিস্ক স্পেস ঠিক দেখাচ্ছে।
  • কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময় লগ ইন অপশন আসে কিন্তু লগ ইন করলে কম্পিউটার ওপেন হয় না।
  • কম্পিউটার ওপেন হয়ে ডেক্সটপ আসে কিন্তু মাউস ও কীবোর্ড কাজ করেনা।
  • এছাড়াও উইন্ডোজ এ অন্য কোন অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হলে কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক অবস্থায় ধরে নেয়া যেতে পারে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা। হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি। ১৯৮০ সাল - ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন ১৯৮০ সাল - মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা ১৯৬৩ সাল - গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল। ঢাকা আহসান মঞ্জিল চক বাজার-১৯০৪ সাল বাবু বাজার--১৮৮০ দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০ কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০ ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০ ১৯০৪ সাল - আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা ১৮৯০ সাল - রেসকোর্স ময়দান ১৯০৫ সাল - ইসলামপুর ঢাকা ১৮৭০ সাল - ধোলাই খাল ১৮৭০ সাল - বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির নবাবদের পার্ক মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫ রমনা গেইট -১৮৭০ লালবাগ --১৮৭৫ দিলকুশা গার্ডেন--১৯০৪      

ভাইরাস এবং এন্টিভাইরাস

ভাইরাসঃ ভাইরাস একটি ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম। কম্পিউটার ভাইরাস বাইরের উৎস থেকে কম্পিউটারের মেমোরিতে প্রবেশ করে এবং গোপনে বিস্তার লাভ করে মূল্যবান প্রোগ্রাম, তথ্য নষ্ট করা ছাড়াও অনেক সময় কম্পিউটারকে অচল করে দেয়। কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংসকারী হিসেবে নিজেকে (অথার্ৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সেঁটে দিয়ে নিজের অসংখ্য প্রতিরুপ (ডুপলিকেট) তৈরির মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় এবং পর্যায়ক্রমে এর ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তৃতির নিশ্চয়তা বিধান করে। প্রকারান-রে এ সংক্রমিত প্রোগ্রামগুলো ভাইরাসের হয়ে অন্যান্য সুস’ প্রোগ্রামগুলোতে সংক্রমণ ঘটায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (Virus) শব্দটিকে ভাঙলে পাওয়া যায় ’’ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সস আন্ডার সিজ’’ বা Vital Information Resources Under Seize = VIRUS . অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন। ...

jokes(daily update) 7

Jokes 1 এক লোক গেছে ড্রাইভিং লাইসেন্স আনতে। তাকে দেখানো হলো জেব্রা ক্রসিংয়ের ছবি,গিয়ারবক্স, রোড সাইন এগুলো। সে বলল- কিছুই চিনি না। পরিদর্শক বললেন, 'তোমার তো বেসিক জ্ঞ্যানই নাই, লাইসেন্স দেয়া হবে না।' লোকটা একটা ছবি বের করে বলল, 'এনারা আমাকে পাঠিয়েছেন।' পরিদর্শক বলল, 'এনাদের কে চেনো?' লোকটি বলল, 'চিনিঃ একজন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, আরেকজন প্রাক্তন অর্থ মন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত।' পরিদর্শক লিখে দিলেন, 'লাইসেন্স দেয়া যেতে পারে। মন্ত্রী বলেছেন গরু ছাগল চিনলে লাইসেন্স দেয়া যাবে। আবেদনকারীর এই যোগ্যতা প্রমানিত হয়েছে।' Jokes 2 ১৯৯৫ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন যায় রে ২য় বন্ধু :জানি না । মনে হয় মাসে একবার ২০০০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কেন গেল রে ...২য় বন্ধু :মনে হয় ট্রান্সফরমার পাল্টাইতাছে ২০১০ ১ম বন্ধু :কারেন্ট কখন আসবে ? ২য় বন্ধু :আমাদের এলাকায় গেলে তোদের এলাকায় আসবে ২০১৪ ১ম বন্ধু : শুনলাম আজ নাকি কারেন্ট আসবে ? ২য় বন্ধু :না রে ,সব ভুয়া খবর । আজকে রাজশাহীর দিন ,কালকে খুলনা ,এরপর ঢাকা ২০২১ ১ম বন্ধু :দোস্ত আগেকার দিনে বলে কারেন্ট আসত ২য...