সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের গোপন সংকেতের মানে জানুন !!!

বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকের ই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল। এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র। আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি। কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি? ১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬। ২। পরবর্তী ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (RMO) কোড। সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯ ক্যান্টনমেন্ট - ৫ পৌরসভা - ২ পল্লী এলাকা - ১ পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩ অন্যান্য - ৪ ৩। পরবর্তী ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড ৪। পরবর্তী ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য) ৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর। বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল !!!

হ্যাক করুন বাংলালিংক এসএমএস!!

আমরা বর্তমানে অনেকেই বাংলালিংক সিম ইউজ করি। বাংলালিংক সিমে আনলিমিটেড এস.এম.এস আনার সিস্টেমটা আশা করি সবাই জানেন,তারপরও যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি। *132*1# লিখে ডায়াল করেReply এ আবার 1প্রেস করলেই৫.৭৫ টাকা কাটবে। এবং আপনি একদিনের জন্য ৫০০ এস এম এস পাবেন। এভাবে প্রতিদিন ৫ টাকা দিয়ে এস এম এস কিনলে পোষায় না। তাই আমি আজ আপনাদেরকে এমন একটি উপায় বলব যার মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন ৫০০ কিংবা যত খুশি এস. এম.এস পেতে পারেন একদম ফ্রী। অর্থাৎ কোন টাকা কাটবেনা। এইবার আসি কাজের কথায়। প্রথমে আসুন দেখি যা যা লাগবেঃ ১। একটি বাংলালিংক সিম। ২। সিমে ব্যালেন্স থাকতে হবে কমপক্ষে ৫.৭৫ টাকা। তবে ৭ টাকার বেশি হলে হবে না। অর্থাৎ আপনার ব্যালেন্স থাকতে হবে ৫.৭৫ থেকে ৭ টাকার মধ্যে। ৩। নোকিয়ার একটি Simple মোবাইল। যেমনঃ ১২০২,১২০৮,১২০৯,১২০০,১১১০ ইত্যাদি হলে ভাল হয়। তবে চায়না ফোনে হবে না। ৪। অন্য আরেকটি মোবাইল ( যেকোনো মডেল ও যেকোনো অপারেটর হলে চলবে )। এইবার আসুন কিভাবে কাজটি করতে হবে তা দেখে নেইঃ ১। প্রথমে আপনার বাংলালিংক ফোন থেকে আপনার পাশে থাকা অন্য একটি মোবাইল নাম্বারে ১ টা কল দেন। ২। কল টা রিসিভ কর...

চলুন , ওষুধ ছাড়াই মাথা যন্ত্রণা সারিয়ে ফেলি !

 চলুন , ওষুধ ছাড়াই মাথা যন্ত্রণা সারিয়ে ফেলি ! ধরুন আপনি কোনো কাজে বা অকাজে বাইরে এমন একটা জায়গায় আছেন যেখানে হাতের কাছে কোন ডাক্তার বা ওষুধের দোকান নেই। আর আপনার কাছেও কোন ওষুধ নেই। এদিকে মাথার যন্ত্রণায় আপনার নিজের মাথা ছিড়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে। কী করবেন ? কিংবা ধরুন : আপনি এই মুহূর্তে ট্রেনের মধ্যে । এদিকে মাথা-ব্যথায় মাথা কেটে ফেলার জোগাড়। কিন্তু ব্যাগেতো ওষুধ নিয়ে বের হননি। বা মনে করুন বাড়িতে কেউ একজন খুব অসুস্থ।রাত জেগে আপনার মাথা এমন যন্ত্রণা করছে আপনি চুপ করে থাকতে পারছেন না।কিন্তু তার অসুস্থতাটা এতই বেশি যে আপনার প্রচন্ড মাথাযন্ত্রণা করলেও সেখানে আপনার কথা জানাতে পারছেন না। হয়তো এমন হল আপনার কোনো কাছের মানুষ মাথার যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছেন। কিন্তু তিনি যখন তখন ওষুধ খেতে পছন্দ করেন না ( অবশ্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়াও উচিত নয়)। কী করবেন ? কেবল বসে বসে তার কষ্ট দেখবেন ? চলুন দেখি কিছু করা যায় কিনা । কেন মাথা-যন্ত্রণা ? মাথার যন্ত্রণা নানা কারণেই হতে পারে। ঠাণ্ডা লাগলে ,বদহজম-গ্যাস-অ্যাসিড হলে , টেনশন করলে ইত্যাদি ইত্যাদি। বলে শেষ করা যাবেনা। মূল বিষয় হল এটা- আ...

ঘন ঘন USB Modem, Disconnect হওয়া চির মুক্তি !!!

কেমন আছেন আপনারা আশাকরি ভালো।আজ আমি আপনাদের একটা নতুন বিষয় শেয়ার করব যে, আমরা অনেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি । আর ইন্টারনেট ব্যাবহার করার অন্যতম মাধ্যম হল USB Modem । দিন দিন এর ব্যবহার অনেক বেড়েই চলছে । তাই USB Modem সব চেয়ে সমস্যা হল ঘন ঘন USB Modem , Disconnect হওয়া । আর এই Disconnect সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিচের ছোট একটি রেজিস্ট্রি এডিট করুন । আশা করি আপনার ঘন ঘন Disconnection সমস্যার স্থায়ী সমাধান হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ । ০১। প্রথমে :উইন্ডোজের ফায়ার অয়াল এনবল করুন। Start/Settings/Control Panel/Windows FirWall – Turn on করুন ০২। তারপর Windows Automatic Update – disable করুন Start/Run/ —-type – services.msc (Enter) Windows Automatic Update e ডাবল কিল্ক করুন এবং disable সিলেক্ট করে ok করুন । রেজিস্ট্রি এডিট: Start/Run/ —-type – regedit (Enter) HKEY_LOCAL MACHINE/System/Current Controlset/NetBT/Parameters এর ডান পাশের TranssportBindName ভ্যালু মডিফাই করে ok করে দিন । এরপর HKEY_LOCAL MACHINE/Microsoft /OLE এর ডান পাশের EnableDCOM ভ্যালু মডিফাই করে Y থেকে N করে দি...

ভালো ঘুম হচ্ছে না? কিছু টিপস্ জেনে নিই

কর্মব্যস্ত নাগরিক জীবনে শান্তির ঘুম যেন আজকাল কল্পনার বিষয়। কিন্তু আসলেই কি তাই? মোটেও না। আমাদের জীবন যাপনে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে দিতে পারে গভীর ঘুম। ঘুম ভালো না হলে সারাদিনই তার প্রভাব পড়ে শরীর এবং কাজের উপর। আসুন জেনে নিই শান্তিতে গভীর ঘুমের প্রস্তুতির জন্য কি কি করা যেতে পারে: * বাইরে থেকে ফিরে গোসল সেরে নিন। সারা দিনের কান্তি এক নিমিষে চলে যাবে। * এক গ্লাস গরম দুধ খান। * ঘুমোতে যাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ আগে টিভি, কম্পিউটার বন্ধ করুন। * পরের দিনের কাজের পরিকল্পনা আগেই করে ফেলুন, টেনশনে ঘুম নষ্ট হবে না। * বিছানায় যাওয়ার অনেক আগেই রাতের খাবার খেয়ে নিন। * চেষ্টা করুন দুশ্চিন্তা না করার । * শোবার ঘরটি অযথা একগাদা জিনিস দিয়ে ভরে রাখবেন না। * রাত ১০টা / ১১টার মধ্যেই ঘুমোতে যান। এ সময় বিছানায় গেলে ভালো ঘুম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। * পারলে সন্ধ্যার পরই চা-কফি খাওয়া বন্ধ করে দিন। * সফট্ মিউজিক শুনুন। * শোবার ঘরে বেশি আলো ঢুকে যেন ঘুমে ব্যাঘাত না ঘটায় না নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে ভারি পর্দা ব্যবহার করুন। আর চিন্তা কেন? আজ থেকেই চেষ্টা শুরু করুন ।

জ্বীন হাজির ও বশীভূত করার একটি সহজ ও নিরাপদ নিয়ম [দুর্বল চিত্তের লোকেরা চেষ্টা করবেন না]

জ্বীন হাজিরের বেশ কিছু নিয়ম প্রচলিত আছে।  সবচেয়ে কার্যকর ও নিরাপদ নিয়মটি আমি নিচে দিচ্ছি। এই নিয়ম দ্বারা আপনি কাঙ্খিত কোন জ্বীন হাজির করতে পারবেন। এই জ্বীন দ্বারা আপনি যে কোন কাজ করাতে সক্ষম হবেন। তার আগে আপনাকে জ্বীন সম্পর্কে জানতে হবে। জ্বীন হচ্ছে আগুনের তৈরী একটা অশরীরি সত্বা। এরা লোকচক্ষুর অন্তরালে নিজেদের লুকিয়ে রাখে। এমনকি যার বশীভূত তার কাছেও লুকায়িত থাকতে পারে। এরা তার প্রভুর সব ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে সদা প্রস্তুত থাকে। এরা কোন ৩টা ইচ্ছা নয়। অসংখ্য ইচ্ছা পূরণে প্রস্তুত। এই বিশেষ নিয়মকে আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে ৩টা পদক্ষেপে বিভক্ত করে দিলামঃ ১। আমলটি অবশ্যই পূর্ণিমার রাতে রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে করতে হবে। ২। এই আমলটির জন্য ৪টা জিনিস প্রয়োজন হবেঃ ক.আয়না খ.কালো লিপস্টিক বা কালো কঠিন পদার্থ যা দিয়ে আয়নায় কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই লেখা যায়। গ.সাদা, কালো ও লাল রঙের মোম। ঘ.আংটি বা তাবিজ; যার মাঝে জ্বীনটিকে বশ করে রাখবেন। ৩। কাজ শুরু করার সময় আপনার এমন একটি রুমে অবস্থান করতে হবে যে, রুমটি নির্জন ও সুন্দর। আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো হাতেলের নাগালে রাখতে হবে। ...

বিশ্বের আলোচিত কিছু ভৌতিক এলাকা

ভূত! খুব পরিচিত একটি বিষয় বই পড়ুয়াদের কাছে। অন্তত আমরা একটা ভূতের গল্প পড়িনি এমনটা হওয়া খুবই অস্বাভাবিক। বিষয়টাই এমন যে ছেলে থেকে বুড়ো সব সময়ই সব বয়সের কাছে ভূতের গল্প বেশ সমাদৃত এবং জনপ্রিয়। ভূত যেমন নিত্যদিনের বিনোদনে পরিণত হচ্ছে ঠিক তেমনি ভূতুড়ে এলাকার প্রচারও যেন দিন দিন বেড়ে চলছে। যেমন ধরা যাক, সিঙ্গাপুরের পশ্চিমের একটি প্রসিদ্ধ ভূতুড়ে স্থান আছে। জায়গাটা বুকিত তিমাহ রোডের পাশে অবস্থিত পুরাতন ফোর্ড মোটর ফ্যাক্টরি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানী সেনাবাহিনী এই ফ্যাক্টরিটা তাদের সদর দফতর হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে। মূলত: যুদ্ধাহত শত্রুসেনা বা প্রতিপক্ষের চর বা বন্দীদের এখানে ধরে এনে নির্যাতন এবং বন্দী করে রাখা হত। যুদ্ধ শেষ হলেও স্থানীয় লোকজন বলাবলি শুরু করল যে প্রায়শই তারা মৃতপ্রায় বা নির্যাতিত মানুষদের অস্পষ্ট আর্তনাদ শুনতে পায় ফ্যাক্টরির ভেতর থেকে। এর কিছুদিন পর একটি চাকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টরিতে তাদের কাজ শুরু করে, কিন্তু মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে কোন কারণ না দেখিয়েই তারা ফ্যাক্টরিটি ছেড়ে চলে যায়। ধারণা করা হয় যে, জাপানি সৈনিকদের হত্যা করা মানুষগুলোর ভূত ...